বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমানের ২৮তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠন দিনব্যাপী আয়োজন করে নানা কর্মসূচি। এর মধ্যে দেশব্যাপী গরিব ও দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ, দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়। বিএনপির চেয়ারপারসন ও বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে এই কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। এদিকে খাবার বিতরণকে কেন্দ্র করে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বিএনপির দু’গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে বেগম খালেদা জিয়ার প্রেস সচিব মারুফ কামাল খানসহ প্রায় ২৫ জন নেতাকর্মী আহত ও বেশ কয়েকজন লাঞ্ছিত হয়েছে। আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। এদিকে, নগরীসহ ঢাকার বাইরে খালেদা জিয়ার আগমনকে কেন্দ্র করে রাস্তায় টানানো ব্যানার, ফেস্টুন ও তোরণ সরকার সমর্থকরা ভেঙ্গে ফেলেছে বলে বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গতকাল শনিবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনস্থ বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মির্জা আব্বাস ও ঢাকার মেয়র সাদেক হোসেন খোকার সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ঘটনার সময় খাবার বিতরণকে কেন্দ্র করে আব্বাস ও খোকা গ্রুপের সমর্থরা উত্তপ্ত বাক বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে। এরপরই শুরু হয় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ। এসময় বিএনপি জ্যেষ্ঠ নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী তাদেরকে থামানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। এক পর্যায়ে মির্জা আব্বাস ও খোকা তাদের নিজ সমর্থিত উত্তেজিত নেতাকর্মীদের শান্ত করেন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গতকাল শনিবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনস্থ বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মির্জা আব্বাস ও ঢাকার মেয়র সাদেক হোসেন খোকার সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ঘটনার সময় খাবার বিতরণকে কেন্দ্র করে আব্বাস ও খোকা গ্রুপের সমর্থরা উত্তপ্ত বাক বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে। এরপরই শুরু হয় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ। এসময় বিএনপি জ্যেষ্ঠ নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী তাদেরকে থামানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। এক পর্যায়ে মির্জা আব্বাস ও খোকা তাদের নিজ সমর্থিত উত্তেজিত নেতাকর্মীদের শান্ত করেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন