পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বিএনপির সংসদীয় তদন্ত কমিটি গঠনের দাবি নাকচ করে দিয়েছেন আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদ।তিনি বলেন, “বিডিআরের ঘটনা তদন্তে সংসদীয় কমিটি গঠনের দাবি অযৌক্তিক। কারণ, বিডিআরের এ ঘটনাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)ও পুলিশ তদন্ত করছে। তাদের ওপর আমাদের যথেষ্ট আস্থা রয়েছে। তাদের তদন্ত রিপোর্ট পেলেই এর বিচার শুরু হবে। এ অবস্থায় অন্য কোন ধরনের সন্দেহ থাকা উচিত হবে না।”শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ শিশুস্বাস্থ্য ফাউন্ডেশন লটারির ড্র অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী এসব কথা বলেন। খবর বিডিনিউজের।
তিনি বলেন, বিডিআরের ঘটনার যথাযথ তদন্ত হচ্ছে। সিআইডি ও পুলিশ এর তদন্ত করছে। শিগগিরই এ তদন্তের প্রতিবেদন দেওয়া হবে। এরপরই সরকার এ ঘটনার বিচার শুরু করবে। কোন আইনে এর বিচার হবে, তা তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর চূড়ান্ত করা হবে। তবে সত্যিকার অর্থে যারা এ নারকীয় হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, তাদের চিহ্নিত করে বিচারের সম্মুখীন করা হবে।এ তদন্ত রিপোর্ট জাতীয় সংসদে প্রকাশ করা হবে কিনা- এ প্রশ্নের জবাবে শফিক আহমেদ জানান, এ ব্যাপারে এখনই কিছু বলা যাবে না। তবে সংসদ চাইলে প্রতিবেদনটি সেখানে উপস্থাপন ও এ নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে। পুরো ঘটনাটিই এখন তদন্তাধীন। তাই এ নিয়ে আর কোন সংসদীয় তদন্ত কমিটি গঠনের কোনো যৌক্তিকতা নেই।বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে সরকারের অবস্থান সত্ত্বেও এ ধরনের ঘটনা কেন ঘটছে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, “আমি ব্যক্তিগতভাবে কখনোই এ ধরনের হত্যাকাণ্ডকে সঠিক বলি না। কোনো বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডই সরকার সমর্থন করে না। প্রত্যেকটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায়ই মামলা দায়ের করা হচ্ছে এবং তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত শেষ হওয়ার আগে এ ব্যাপারে মতামত দেয়া উচিত হবে না।”এর আগে লটারির ড্র’য়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আইন মন্ত্রী ছাড়াও বক্তব্য রাখেন ফাউন্ডেশনের সভাপতি ডা. এম আর খান, এশিয়াটিক সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মাহফুজা আহমেদ এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি মফিজুল ইসলাম পাটোয়ারি।
ড্র’তে প্রথম পুরস্কার বিজয়ী হয়েছে, জ-০২৫৭৩০২ নম্বরের টিকেট। এছাড়া ঞ-০১৮৫৬৬৬ নম্বর টিকেট দ্বিতীয়, জ-০১০২৯৫৬ নম্বর টিকেট তৃতীয় এবং ঞ-০২০১১২৬ ও গ-০৪৭১০৬৫ নম্বর টিকেট দুটি চতুর্থ পুরস্কার পেয়েছে।
তিনি বলেন, বিডিআরের ঘটনার যথাযথ তদন্ত হচ্ছে। সিআইডি ও পুলিশ এর তদন্ত করছে। শিগগিরই এ তদন্তের প্রতিবেদন দেওয়া হবে। এরপরই সরকার এ ঘটনার বিচার শুরু করবে। কোন আইনে এর বিচার হবে, তা তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর চূড়ান্ত করা হবে। তবে সত্যিকার অর্থে যারা এ নারকীয় হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, তাদের চিহ্নিত করে বিচারের সম্মুখীন করা হবে।এ তদন্ত রিপোর্ট জাতীয় সংসদে প্রকাশ করা হবে কিনা- এ প্রশ্নের জবাবে শফিক আহমেদ জানান, এ ব্যাপারে এখনই কিছু বলা যাবে না। তবে সংসদ চাইলে প্রতিবেদনটি সেখানে উপস্থাপন ও এ নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে। পুরো ঘটনাটিই এখন তদন্তাধীন। তাই এ নিয়ে আর কোন সংসদীয় তদন্ত কমিটি গঠনের কোনো যৌক্তিকতা নেই।বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে সরকারের অবস্থান সত্ত্বেও এ ধরনের ঘটনা কেন ঘটছে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, “আমি ব্যক্তিগতভাবে কখনোই এ ধরনের হত্যাকাণ্ডকে সঠিক বলি না। কোনো বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডই সরকার সমর্থন করে না। প্রত্যেকটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায়ই মামলা দায়ের করা হচ্ছে এবং তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত শেষ হওয়ার আগে এ ব্যাপারে মতামত দেয়া উচিত হবে না।”এর আগে লটারির ড্র’য়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আইন মন্ত্রী ছাড়াও বক্তব্য রাখেন ফাউন্ডেশনের সভাপতি ডা. এম আর খান, এশিয়াটিক সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মাহফুজা আহমেদ এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি মফিজুল ইসলাম পাটোয়ারি।
ড্র’তে প্রথম পুরস্কার বিজয়ী হয়েছে, জ-০২৫৭৩০২ নম্বরের টিকেট। এছাড়া ঞ-০১৮৫৬৬৬ নম্বর টিকেট দ্বিতীয়, জ-০১০২৯৫৬ নম্বর টিকেট তৃতীয় এবং ঞ-০২০১১২৬ ও গ-০৪৭১০৬৫ নম্বর টিকেট দুটি চতুর্থ পুরস্কার পেয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন