দেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র হালদা নদীতে গতকাল বুধবার মা মাছ পুনরায় ডিম ছেড়েছে। বেলা দুইটায় নদীর কিছু কিছু স্থানে ডিমের নমুনা পাওয়ার সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে ডিম আহরণকারীরা নৌকা ও সরঞ্জাম নিয়ে নদীতে নেমে যায়। তবে ডিম আহরণের পরিমাণ অধিক নয় বলে জানা গেছে। হালদা নদীর মাছুয়া ঘোনা, কাগতিয়ার মুখ, আজিমার ঘাট, আমতুয়া, সোনাইর মুখ ইত্যাদি এলাকায় ডিম পাওয়া যায়। প্রতি নৌকায় এক/দেড় বালতি করে ডিম পাওয়া যায়। গত ২৪ মে দিবাগত রাতে হালদা নদীতে মা মাছ ডিম ছাড়ে রাত দেড়টা থেকে ভোর পর্যন্ত। গত ২ বছরের তুলনায় এবার বেশি পরিমাণ ডিম পাওয়া যায়।
এ মৌসুমে প্রথম দফা ডিম ছাড়ার পর গতকাল প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। এতে নদীতে প্রচণ্ড ঢল হলে দুপুরে মা মাছ পুনরায় ডিম ছাড়ে। এদিকে হালদার পোনা ভেজালকারী চক্রের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের তথ্য দেয়ার কারণে কামাল উদ্দিন সওদাগর নামে এক ব্যক্তিকে মারধর করা হয়েছে বলে জানা গেছে। আহত কামাল উদ্দিন সওদাগরকে উপজেলা স্বাস'্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়। সংবাদ পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস'লে গিয়ে পরিসি'তি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পোনা ভেজালকারীচক্র এখানে অত্যন্ত শক্তিশালী। তাদের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বলার সাহস পায় না। কেউ এ ব্যাপারে প্রতিবাদ করলে তার রক্ষা নেই। এদিকে ভেজাল পোনা ক্রয় করে প্রতি বছর অসংখ্য নিরীহ মানুষ প্রতারিত হয়। আগামী শুক্রবার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে পোনা বিক্রি শুরু করা হবে বলে জানা গেছে। এবার কেজি ৪৫ থেকে ৫০ হাজার টাকা বিক্রি করা হবে বলে রেণু উৎপাদনকারীরা জানান।
এ মৌসুমে প্রথম দফা ডিম ছাড়ার পর গতকাল প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। এতে নদীতে প্রচণ্ড ঢল হলে দুপুরে মা মাছ পুনরায় ডিম ছাড়ে। এদিকে হালদার পোনা ভেজালকারী চক্রের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের তথ্য দেয়ার কারণে কামাল উদ্দিন সওদাগর নামে এক ব্যক্তিকে মারধর করা হয়েছে বলে জানা গেছে। আহত কামাল উদ্দিন সওদাগরকে উপজেলা স্বাস'্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়। সংবাদ পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস'লে গিয়ে পরিসি'তি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পোনা ভেজালকারীচক্র এখানে অত্যন্ত শক্তিশালী। তাদের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বলার সাহস পায় না। কেউ এ ব্যাপারে প্রতিবাদ করলে তার রক্ষা নেই। এদিকে ভেজাল পোনা ক্রয় করে প্রতি বছর অসংখ্য নিরীহ মানুষ প্রতারিত হয়। আগামী শুক্রবার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে পোনা বিক্রি শুরু করা হবে বলে জানা গেছে। এবার কেজি ৪৫ থেকে ৫০ হাজার টাকা বিক্রি করা হবে বলে রেণু উৎপাদনকারীরা জানান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন