বিগত সরকারের সময়ে রাজনৈতিক হয়রানির উদ্দেশ্যে দায়ের করা প্রতিহিংসামূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের আবেদনের সময় শেষ হয়েছে রোববার। সারাদেশে ১৬ হাজার ৭শ’ ২৬টি আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে শুধু মাত্র ঢাকায় আবেদন জমা হয়েছে ২ হাজার ৭শ’ ৮১টি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা রাজনৈতিক বিবেচনায় প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বাধীন কমিটি। তবে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও তার ছেলেদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার ব্যাপারে এখনও সিদ্ধান্ত নেয়নি কমিটি। ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর আবদুল্লাহ আবু একথা জানিয়েছেন। খবর ফোকাস বাংলার।
বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াসহ শীর্ষ রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও আমলাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং তথ্য গোপনের অভিযোগে ৬৬৭টি মামলা দায়ের করা হয়। এগুলোসহ বিএনপি জোট সরকারের সময় দায়ের করা রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহার করতে ২২ ফেব্রুয়ারি প্রত্যেক জেলায় ও মন্ত্রণালয় পর্যায়ে কমিটি গঠন করে সরকার। এ সুবিধা পেতে দু’নেত্রীসহ শীর্ষ রাজনৈতিক নেতারা আবেদন করেছেন। ঢাকা মহানগর পিপি আবদুল্লাহ আবু জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা ১১টি মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে কমিটি। তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যে মামলাগুলো হয়েছে, সে মামলাগুলোর কাগজপত্র আমি দেখেছি। সেগুলো রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলকভাবে ও হয়রানি করার জন্য করা হয়েছে। তাতে সুপারিশ করেছি প্রত্যাহার করার জন্য। তবে বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়ার মামলার ব্যাপারে এখনও কোন সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান তিনি। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, আমি শুনেছি মামলাগুলো এখানে এসেছে। আমার এখানে এলে অবশ্যই সেগুলো দেখব।
বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াসহ শীর্ষ রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও আমলাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং তথ্য গোপনের অভিযোগে ৬৬৭টি মামলা দায়ের করা হয়। এগুলোসহ বিএনপি জোট সরকারের সময় দায়ের করা রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহার করতে ২২ ফেব্রুয়ারি প্রত্যেক জেলায় ও মন্ত্রণালয় পর্যায়ে কমিটি গঠন করে সরকার। এ সুবিধা পেতে দু’নেত্রীসহ শীর্ষ রাজনৈতিক নেতারা আবেদন করেছেন। ঢাকা মহানগর পিপি আবদুল্লাহ আবু জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা ১১টি মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে কমিটি। তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যে মামলাগুলো হয়েছে, সে মামলাগুলোর কাগজপত্র আমি দেখেছি। সেগুলো রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলকভাবে ও হয়রানি করার জন্য করা হয়েছে। তাতে সুপারিশ করেছি প্রত্যাহার করার জন্য। তবে বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়ার মামলার ব্যাপারে এখনও কোন সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান তিনি। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, আমি শুনেছি মামলাগুলো এখানে এসেছে। আমার এখানে এলে অবশ্যই সেগুলো দেখব।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন