কয়েক মিনিট যেতে না যেতেই মত পাল্টালেন চিফ হুইপ আব্দুস শহীদ। ব্যাংককে চিকিৎসার জন্য এমপি ক্লাব থেকে নেওয়া টাকা ফেরত দিতে রাজি হওয়ার কিছু সময় পরেই একে প্রাপ্য সুবিধা আখ্যা দিয়ে মত বদল করেন এ সাংসদ।তার কথিত অর্থ ‘আত্মসাতের’ বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে আব্দুস শহীদ তার কার্যালয়ে গতকাল রোববার এক সাংবাদিক সম্মেলন ডেকে বলেন, ২০০১-২০০৬ সংসদে বিরোধী দলের চিফ হুইপ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ব্যাংককে হৃদযন্ত্রের চিকিৎসার জন্য যে এক লাখ টাকা নিয়েছিলেন তা তিনি প্রয়োজনে ফেরত দেবেন। খবর বিডিনিউজের।
বিতর্ক থেকে বেরিয়ে আসার জন্য তিনি অর্থ ফেরত দেবেন কিনা, এই প্রশ্নের জবাবে শহীদ বলেন, প্রয়োজনে আমি অবশ্যই টাকা ফেরত দেবো।কিন্তু কয়েক মিনিটের মধ্যে চিফ হুইপ দৃশ্যত তার মত পাল্টে ফেলেন।সংবাদ সম্মেলন শেষ হওয়ার পরই তিনি বিডিনিউজকে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, না, আমি টাকা ফেরত দেবো না। আর কেনই বা আমি টাকা ফেরত দেবো? আমার প্রাপ্ত সুবিধাগুলোর মধ্যে এটি একটি। টাকা ফেরত দেওয়ার কথা ছিল কথার কথা মাত্র, বলেন তিনি।অনেক সংসদ সদস্যই ক্লাবের কল্যাণ তহবিল থেকে অর্থ নিয়েছেন বলে জানিয়ে চিফ হুইপ শহীদ বলেন, আমি তহবিলের জন্য আবেদন করেছিলাম। আর ক্লাব কমিটি তা মঞ্জুর করেছে।আগের সংসদের চিফ হুইপ পদাধিকার বলে ক্লাবের সভাপতি খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন চিকিৎসার জন্য ১৮ লাখ টাকা নিয়েছেন। এছাড়া ক্লাবের সম্পাদক বিএনপি হুইপ ওয়াহিদুল আলম নিয়েছেন ৪ লাখ টাকা। দুজনেই হৃদযন্ত্রের চিকিৎসায় এই অর্থ নিয়েছেন।সাবেক স্পিকার বিএনপি নেতা জমিরউদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে নিয়োজিত একটি সংসদীয় প্যানেল গত বৃহস্পতিবার এ তথ্য প্রকাশ করেছে যে, শহীদও ক্লাব থেকে টাকা নিয়েছেন।প্যানেল জানায়, ক্লাবের পুরো আয় ৬৪ লাখেরও বেশি টাকা বিদায়ী কমিটি খরচ করে ফেলেছে।
বিতর্ক থেকে বেরিয়ে আসার জন্য তিনি অর্থ ফেরত দেবেন কিনা, এই প্রশ্নের জবাবে শহীদ বলেন, প্রয়োজনে আমি অবশ্যই টাকা ফেরত দেবো।কিন্তু কয়েক মিনিটের মধ্যে চিফ হুইপ দৃশ্যত তার মত পাল্টে ফেলেন।সংবাদ সম্মেলন শেষ হওয়ার পরই তিনি বিডিনিউজকে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, না, আমি টাকা ফেরত দেবো না। আর কেনই বা আমি টাকা ফেরত দেবো? আমার প্রাপ্ত সুবিধাগুলোর মধ্যে এটি একটি। টাকা ফেরত দেওয়ার কথা ছিল কথার কথা মাত্র, বলেন তিনি।অনেক সংসদ সদস্যই ক্লাবের কল্যাণ তহবিল থেকে অর্থ নিয়েছেন বলে জানিয়ে চিফ হুইপ শহীদ বলেন, আমি তহবিলের জন্য আবেদন করেছিলাম। আর ক্লাব কমিটি তা মঞ্জুর করেছে।আগের সংসদের চিফ হুইপ পদাধিকার বলে ক্লাবের সভাপতি খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন চিকিৎসার জন্য ১৮ লাখ টাকা নিয়েছেন। এছাড়া ক্লাবের সম্পাদক বিএনপি হুইপ ওয়াহিদুল আলম নিয়েছেন ৪ লাখ টাকা। দুজনেই হৃদযন্ত্রের চিকিৎসায় এই অর্থ নিয়েছেন।সাবেক স্পিকার বিএনপি নেতা জমিরউদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে নিয়োজিত একটি সংসদীয় প্যানেল গত বৃহস্পতিবার এ তথ্য প্রকাশ করেছে যে, শহীদও ক্লাব থেকে টাকা নিয়েছেন।প্যানেল জানায়, ক্লাবের পুরো আয় ৬৪ লাখেরও বেশি টাকা বিদায়ী কমিটি খরচ করে ফেলেছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন