এই মুহূর্তে তাঁর থেকে খুশি বোধহয় আর কেউ নেই। ফাইনালের আগে ‘নির্ভীক’ ম্যানচেস্টারকে এগিয়ে রেখেছিলেন। বার্সিলোনা রক্ষণে আলভেস, আবিদাল, ফ্লেচারের না-থাকাই কারণ। কিন্তু, প্রিয় দল ট্রফি জেতায় উচ্ছ্বাস যেন আর চেপে রাখতে পারছেন না। ইয়োহান ক্রুয়েফ। ‘ফল কেমন হবে মৌসুমের শুরুতে বোঝা যায় না। তবে, আমরা জানি বার্সেলোনা ভাল ফুটবল খেলে। বুধবারও সে-ভাবেই খেলেছে। এই দলটা অনেক দূর এগোবে। যোগ্য দল হিসেবেই ট্রফিগুলো জিতেছে।’ কোচ গার্দিওলাকে দেখেও মুগ্ধ ক্রুয়েফ। যদিও রাইকার্ডের সঙ্গে তাঁর তুলনা করতে চান না। ‘রাইকার্ডের নিন্দে করার মানে হয় না। এই দলের ফুটবলারদের জন্য অনেক কিছু করেছে। তবে গার্দিওলা একটু অদল-বদল করতেই দলটা দুর্দান্তভাবেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে।’ ফাইনালের প্রথম ১০ মিনিট বার্সেলোনা যে কিছুটা চাপে ছিল, জানাতে ভোলেননি কিংবদন্তি তারকা। ‘হ্যাঁ, শুরুতে দল কিছুটা চাপে ছিল। কিন্তু, সমস্যা কাটিয়ে উঠতেই ছবিটা বদলে গেল। বাকি সময়টা তো বার্সেলোনাই শাসন করল।’ তবে, পেলে অবশ্য বেশি উচ্ছ্বসিত বার্সেলোনার জয়ের নায়ক মেসিকে নিয়েই। এবার ফিফার বর্ষসেরার পুরস্কারটা মেসিরই পাওয়া উচিত, এমন দাবিও তুলে ফেললেন ফুটবল সম্রাট। ‘ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো নয়, এবার সোনার বলটা মেসিরই প্রাপ্য। ওর নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের কোনও জায়গাই নেই। রোনালদিনহো, কাকার পর গত বছর রোনালদোর হাতে পুরস্কারটা তুলে দিয়েছি আমি। প্রতিবারই দ্বিতীয় স্থান ছিল মেসি। এবার কিন্তু নিশ্চিতভাবেই পুরস্কারটা ওর হাতেই ওঠা উচিত।’
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন