জিপিএ-৫ দিয়েই প্রধানত সাফল্য বিবেচনা করা হয়। সেই সাফল্যের ধারাবাহিকতা এবারো অক্ষুণ্ন রেখেছে নগরীর দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কলেজিয়েট স্কুল এবং ডা. খাস্তগীর বালিকা বিদ্যালয়। চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে ২০০৯ সালের জিপিএ-৫ প্রাপ্তির দিক দিয়ে সেরা ১০ স্কুলের তালিকায় এই দুটি স্কুল প্রথম ও দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। ফলাফল পর্যালোচনায় দেখা যায় সেরা ১০ স্কুলের মধ্যে ছটি বিদ্যালয় সরকারি, বাকী ৪টি বেসরকারি স্কুল। ফলে সরকারি স্কুলের সাফল্যের পাল্লা অনেক ভারী।
এবারের এসএসসির ফলাফলে প্রথম অবস'ানে থাকা কলেজিয়েট স্কুল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৪৬ জন, পরীক্ষায় পাস করেছে ৪৫৭ জন। আর পরিক্ষার্থী ছিল ৪৬৪ জন। দ্বিতীয় অবস'ানে থাকা ডা. খাস্তগীর সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিক্ষার্থী ছিল ৩৬৩ জন, পাস করেছে ৩৬২ জন, আর জিপিএ ৫ পেয়েছে ২২৯ জন। সংখ্যার দিক দিয়ে কলেজিয়েট স্কুল (৯৮.৪৯%) বেশী হলেও শতকরা বিবেচনায় ডা. খাস্তগীর স্কুল (৯৯.৭১%) এগিয়ে। তৃতীয় অবস'ানে আছে সরকারী মুসলিম হাইস্কুল। এ স্কুলে ৪৪৬ জন পাস করা শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৯৬ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
এরপর ক্রমান্বয়ে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় (বাওয়া স্কুল) জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৯১ জন। পরিক্ষার্থী ছিল ২৭৬ জন, নাসিরাবাদ সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিক্ষার্থী ছিল ৩৮৭ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮৫ জন। নৌ-বাহিনী হাইস্কুল এন্ড কলেজের পরিক্ষার্থী ছিল ২৯৭ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫৫ জন। চট্টগ্রাম সরকারী হাইস্কুলে পরিক্ষার্থী ছিল ২০১ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩৮ জন। চিটাগাং পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের ১৩১ জন পরিক্ষার্থীর মধ্যে ১১২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। চট্টগ্রাম সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৮২ জন পরিক্ষার্থীদের মধ্যে ৯৮ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে এবং দশম অবস'ানে থাকা ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে ১০৯ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৮৭ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৫২৯ জন। শিক্ষাবোর্ডের দেয়া সেরা ১০ প্রতিষ্ঠানের জিপিএ-৫ এর সংখ্যা ১,৭৩৭ জন। বাকী ২,৭৯২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে চট্টগ্রামের ৮৯৬ টি স্কুল থেকে। গতবার চট্টগ্রামে সেরা দশ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নগরীর বাইরের দুটি প্রতিষ্ঠান ছিল। এবার একটিও নেই। চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের ভারপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আবু তাহের দৈনিক আজাদীকে বলেন, প্রতিযোগিতা বেড়ে যাওয়ায় সরকারী স্কুলগুলো অনেক বেশী ভাল করছে। বেসরকারী স্কুলগুলো ক্রমান্বয়ে এগিয়ে আসছে।
এবারের এসএসসির ফলাফলে প্রথম অবস'ানে থাকা কলেজিয়েট স্কুল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৪৬ জন, পরীক্ষায় পাস করেছে ৪৫৭ জন। আর পরিক্ষার্থী ছিল ৪৬৪ জন। দ্বিতীয় অবস'ানে থাকা ডা. খাস্তগীর সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিক্ষার্থী ছিল ৩৬৩ জন, পাস করেছে ৩৬২ জন, আর জিপিএ ৫ পেয়েছে ২২৯ জন। সংখ্যার দিক দিয়ে কলেজিয়েট স্কুল (৯৮.৪৯%) বেশী হলেও শতকরা বিবেচনায় ডা. খাস্তগীর স্কুল (৯৯.৭১%) এগিয়ে। তৃতীয় অবস'ানে আছে সরকারী মুসলিম হাইস্কুল। এ স্কুলে ৪৪৬ জন পাস করা শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৯৬ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
এরপর ক্রমান্বয়ে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় (বাওয়া স্কুল) জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৯১ জন। পরিক্ষার্থী ছিল ২৭৬ জন, নাসিরাবাদ সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিক্ষার্থী ছিল ৩৮৭ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮৫ জন। নৌ-বাহিনী হাইস্কুল এন্ড কলেজের পরিক্ষার্থী ছিল ২৯৭ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫৫ জন। চট্টগ্রাম সরকারী হাইস্কুলে পরিক্ষার্থী ছিল ২০১ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩৮ জন। চিটাগাং পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের ১৩১ জন পরিক্ষার্থীর মধ্যে ১১২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। চট্টগ্রাম সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৮২ জন পরিক্ষার্থীদের মধ্যে ৯৮ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে এবং দশম অবস'ানে থাকা ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে ১০৯ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৮৭ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৫২৯ জন। শিক্ষাবোর্ডের দেয়া সেরা ১০ প্রতিষ্ঠানের জিপিএ-৫ এর সংখ্যা ১,৭৩৭ জন। বাকী ২,৭৯২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে চট্টগ্রামের ৮৯৬ টি স্কুল থেকে। গতবার চট্টগ্রামে সেরা দশ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নগরীর বাইরের দুটি প্রতিষ্ঠান ছিল। এবার একটিও নেই। চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের ভারপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আবু তাহের দৈনিক আজাদীকে বলেন, প্রতিযোগিতা বেড়ে যাওয়ায় সরকারী স্কুলগুলো অনেক বেশী ভাল করছে। বেসরকারী স্কুলগুলো ক্রমান্বয়ে এগিয়ে আসছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন