আওয়ামী লীগের মুখপাত্র সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন, এ সপ্তাহেই জাতীয় কাউন্সিলের তারিখ নির্ধারণ করবে আওয়ামী লীগ। দলটির সভাপতিমণ্ডলীর বৈঠকে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। ধানমণ্ডিতে দলীয় সভানেত্রীর কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির চার ঘন্টা বৈঠক শেষে প্রেসব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। বেলা ১১টায় শুরু হওয়া বৈঠক চলে বিকাল ৩টা পর্যন্ত।
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘আজকের বৈঠকে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক অবস্থা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আওয়ামী লীগের ৬০ বছরপূর্তি উৎসবের জন্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এছাড়া গঠনতন্ত্র সংশোধন কমিটি অচিরেই বৈঠকে বসবে। অধিকাংশ জেলা কমিটি আছে। যেসব জেলা কমিটি এখনো হয়নি, জরুরি ভিত্তিতে সেসব জেলা কমিটি গঠন এবং জেলা কাউন্সিল করা হবে। জাতীয় কাউন্সিল করার সব ধরনের প্রস্তুতি আছে। চলতি সপ্তাহে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যদের বৈঠকে সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা হবে। ওই বৈঠকে জাতীয় কাউন্সিলের তারিখ নির্ধারণ করা হবে।’ বৈঠকে বিএনপিকে সংসদে ফিরে আসার আহ্বান জানানো হয়।বিডিআর বিদ্রোহের তদন্ত রিপোর্ট এবং টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে বিএনপি’র অভিযোগ সম্পর্কে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিএনপি’র মুখে এসব কথা সাজে না। কারণ বিএনপি’র সময়ে যতোগুলো হত্যাকাণ্ড ঘটেছে তার কোনোটারই তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশিত হয়নি। ভারত টিপাইমুখ বাঁধ নির্মাণের পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে বিএনপি’র আমলে। ওই পাঁচ বছর বিএনপি কিছু বলেনি। নীরব ছিল। কিন' আমরা সরকার গঠনের পর পরিসি'তি পর্যালোচনার জন্য সর্বদলীয় সংসদীয় কমিটি করেছি। ওই কমিটি সরেজমিন বাঁধ এলাকা পরিদর্শন শেষে সংসদে রিপোর্ট দেবে। যার মাধ্যমে সারাদেশের মানুষ টিপাইমুখ বাঁধের আসল পরিসি'তি জানতে পারবে। সর্বদলীয় সংসদীয় কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে সরকার যদি মনে করে টিপাইমুখ বাঁধ বাংলাদেশের জন্য ভালো হবে তবেই সমর্থন দেবে। আমরা দেশের স্বার্থে যা করার দরকার তাই করবো।
সংসদের বাজেট অধিবেশনে বিএনপিকে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে সরকারি দলের উদ্যোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘সংসদের স্পিকার এবং চিফ হুইপ পর্যায়ে এ নিয়ে আলোচনা চলছে। আশা করি বিরোধী দল বিএনপি সংসদে ফিরে আসবে। সংসদকে সব কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করার জন্য আমরা বিএনপিকে আহ্বান জানাই। আজকের বৈঠক থেকেও তাদের সংসদে ফিরে আসার আহ্বান জানানো হয়েছে। আজকের বৈঠকে শেখ হাসিনা বলেছেন, বিডিআর বিদ্রোহের সঙ্গে জড়িতদের অচিরেই বিচার কাজ শুরু হবে। দায়ীদের বিচারের মাধ্যমে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হবে।’প্রেসব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুকুল বোস, দফতর সম্পাদক গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট আবদুল মান্নান খান প্রমুখ।
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘আজকের বৈঠকে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক অবস্থা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আওয়ামী লীগের ৬০ বছরপূর্তি উৎসবের জন্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এছাড়া গঠনতন্ত্র সংশোধন কমিটি অচিরেই বৈঠকে বসবে। অধিকাংশ জেলা কমিটি আছে। যেসব জেলা কমিটি এখনো হয়নি, জরুরি ভিত্তিতে সেসব জেলা কমিটি গঠন এবং জেলা কাউন্সিল করা হবে। জাতীয় কাউন্সিল করার সব ধরনের প্রস্তুতি আছে। চলতি সপ্তাহে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যদের বৈঠকে সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা হবে। ওই বৈঠকে জাতীয় কাউন্সিলের তারিখ নির্ধারণ করা হবে।’ বৈঠকে বিএনপিকে সংসদে ফিরে আসার আহ্বান জানানো হয়।বিডিআর বিদ্রোহের তদন্ত রিপোর্ট এবং টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে বিএনপি’র অভিযোগ সম্পর্কে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিএনপি’র মুখে এসব কথা সাজে না। কারণ বিএনপি’র সময়ে যতোগুলো হত্যাকাণ্ড ঘটেছে তার কোনোটারই তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশিত হয়নি। ভারত টিপাইমুখ বাঁধ নির্মাণের পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে বিএনপি’র আমলে। ওই পাঁচ বছর বিএনপি কিছু বলেনি। নীরব ছিল। কিন' আমরা সরকার গঠনের পর পরিসি'তি পর্যালোচনার জন্য সর্বদলীয় সংসদীয় কমিটি করেছি। ওই কমিটি সরেজমিন বাঁধ এলাকা পরিদর্শন শেষে সংসদে রিপোর্ট দেবে। যার মাধ্যমে সারাদেশের মানুষ টিপাইমুখ বাঁধের আসল পরিসি'তি জানতে পারবে। সর্বদলীয় সংসদীয় কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে সরকার যদি মনে করে টিপাইমুখ বাঁধ বাংলাদেশের জন্য ভালো হবে তবেই সমর্থন দেবে। আমরা দেশের স্বার্থে যা করার দরকার তাই করবো।
সংসদের বাজেট অধিবেশনে বিএনপিকে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে সরকারি দলের উদ্যোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘সংসদের স্পিকার এবং চিফ হুইপ পর্যায়ে এ নিয়ে আলোচনা চলছে। আশা করি বিরোধী দল বিএনপি সংসদে ফিরে আসবে। সংসদকে সব কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করার জন্য আমরা বিএনপিকে আহ্বান জানাই। আজকের বৈঠক থেকেও তাদের সংসদে ফিরে আসার আহ্বান জানানো হয়েছে। আজকের বৈঠকে শেখ হাসিনা বলেছেন, বিডিআর বিদ্রোহের সঙ্গে জড়িতদের অচিরেই বিচার কাজ শুরু হবে। দায়ীদের বিচারের মাধ্যমে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হবে।’প্রেসব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুকুল বোস, দফতর সম্পাদক গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট আবদুল মান্নান খান প্রমুখ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন